জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু,
হয় ন্যাশনাল সার্ভিস করব,নয় কাফনের কাফন সাথে নিয়ে মরব।এই স্লোগানকে সামনে রেখে ১১ই জুন ২০২৩ইং কুড়িগ্রাম জেলা শাপলা চত্বরে মানববন্ধনের আয়োজন করেন বাংলাদেশ ন্যাশনাল সার্ভিসের কর্মীরা।এতে নীলফামারীর ডিমলা উপজেলা,কুড়িগ্রাম, নাগেশ্বরী, ভূরুঙ্গামারী,ফুলবারী,রৌমারী,
রাজিবপুর,উলিপুর উপজেলার ন্যাশনাল সার্ভিসের কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। তাদের ১ম দাবী ন্যাশনাল সার্ভিস স্থায়ীকরনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাক্ষাৎ চাই। ২য় দাবী ন্যাশনাল সার্ভিস প্রকল্প স্থায়ীকরন চাই। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকার ২০০৮ ও ২০১৮ সালে নির্বাচনী ইশতিহারে ঘরে ঘরে শিক্ষিত বেকারদের চাকুরী দেওয়ার কথা ও তুলে ধরেন বক্তারা।দীর্ঘ তিনমাস বিভিন্ন ট্রেডে মৌলিক প্রশিক্ষণ দিয়ে ২বছর চাকুরী করার পর দেশের ৩৯টি জেলার ১৩০টি উপজেলায় ২লক্ষাধিক লোক বেকার হয়ে পড়ে আছি।যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের আওতায় নয়াশনাল সার্ভিস কর্মীদের মাধ্যমে দেশ ও জাতিগঠনমূলক কাজে আত্মনিয়োগ করা। বক্তারা আরও বলেন যে, ডিজিটাল বাংলাদেশকে স্মার্ট বাংলাদেশ করতে হলে শিক্ষিত, প্রশিক্ষিত ও অভিজ্ঞতা সম্পন্ন লোক বেকার থাকতে পারেনা। বঙ্গবন্ধুর হাতেগড়া ইসলামি ফাউন্ডেশন চলমাহ থাকলে শেখ হাসিনার হাতে গড়া ন্যাশনাল সার্ভিস চলমান থাকবেনা কেনো।নয়াসশনাল সার্ভিসের কেন্দ্রীয় সভাপতি আতিক হাসান রাজা বলেন, বেকারত্ব দূরীকরণে ন্যাশনয়ল সার্ভিস স্হায়ী করতে হবে।
চাকরি স্তায়ী নাহলে গলায় কাপর পেচিয়ে ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করবো এর দ্বায়ভার সরকারকে বহন করতে হবে। কাপনের কাপড় সাথে নিয়ে এসেছি রাস্তায় লাশ হয়ে পরে থাকবো কিন্তু চাকরি স্থায়ী চাই। সকাল ১০থেকে প্রায় ৩টা পর্যন্ত মানববন্ধনে অবস্থানের পর কুড়িগ্রাম উপজেলা নির্বাহী অফিসার রেজাউল করিম এর উপস্থিতিতে পরিস্থিতি বেসামালে ডিসি মহোদয়কে মুঠোফোনে জানিয়ে তিনি তিন দিন পরে চুরান্ত ফলাফলের আশ্বাস দেন।তিন দিন পরে আশানুরূপ ফল নাহলে পরবর্তীতে কঠোর কর্মসূচির হুশিয়ারি দেন বক্তারা।কুড়িগ্রাম শাপলা চত্বর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে পরবর্তী সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে সমাবেশের সমাপ্তি ঘোষণা করেন ।