হোমিওপ্যাথিক আইন নিয়ে এখনই এত আনন্দ ও উচ্ছ্বসিত হবার কিছু নেই!
আজ ১৯ জুন সোমবার মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সভাপতিত্বে মন্ত্রী পরিষদ সভায় বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা আইন (প্রস্তাবিত) যেটা ইতিপূর্বে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সভাপতিত্বে সভায়,নীতিগত অনুমোদন হয়েছিল, তা আইন মন্ত্রণালয়ে সংবিধান/আইনি ও ভাষাগত/শব্দগত বিষয় সংযোজন ও সংশোধন করতে চূড়ান্ত ভোটিং সম্পন্ন হয়ে মন্ত্রীপরিষদ বিভাগে জমা হলে তা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সভাপতিত্বে মন্ত্রীপরিষদ সভায় আইনটি চূড়ান্ত অনুমোদন পেয়েছে। এখন তা রাষ্ট্রের অন্যতম স্তম্ভ আইন বিভাগ হলো বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ এর অধিবেশনে আইনটি বিল হিসাবে উল্থাপন হবে, তারপর স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে যাবে, সে সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভায় আলোচনা হবে ও প্রয়োজনে সংযোজন-বিয়োজন হয়ে বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ অধিবেশনে পাসের জন্য উল্থাপন হবে সেখানে সরকার ও বিরোধি দল প্রস্তাবিত আইন নিয়ে আলোচনা, মতামত, সংযোজন, বিযোজন করবে তারপর বাংলাদেশ জাতীয় সংসদে মাননীয় সংসদ সদস্যগণের কন্ঠ ভোটে পাস হলে তা বাংলাদেশ জাতীয় সংসদে অফিসিয়াল প্রক্রিয়া শেষে পাসকৃত আইনটি সম্মতির জন্য বঙ্গভবনে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি'র নিকট যাবে তিনি স্বাক্ষর/অনুমোদন দেবার পর বাংলাদেশ সরকারি গেজেট হতে গেজেট প্রজ্ঞাপন হয়ে তারপর কার্যকর হবে। তখন বাংলাদেশের হোমিওপ্যাথরা সরকারি ওয়েবসাইডে গেজেট কপি দেখতে পারবে ও বুঝতে পারবে বাস্তবে হোমিওপ্যাথির জন্য বিশেষ করে স্বাধীনতার পাঁচ দশকে শোষিত ও বঞ্চিত মাঠ পর্যায়ের ডিএইচএমএস পাস হোমিওপ্যাথরা সার্বিকভাবে কতটুকু অধিকার ও মর্যাদা এবং সুযোগসুবিধা বজার থাকলো বা উপকৃত হলো তথ্ হোমিওপ্যাথির উন্নয়ন হলো? শেষ ভালো যার সব ভালো তার।
(তথ্যসূত্র ও মতামত)
১৯ জুন ২০২৩ খ্রিষ্টাব্দ।
সম্পাদক ও প্রকাশক মোঃ আতাউর রহমান মুকুল
WhatsApp: +880 1710-489904, E-mail: [email protected]