পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে জমে উঠেছে উত্তরবঙ্গের প্রবেশদ্বার গাইবান্ধার পলাশবাড়ী কোরবানির পশুর হাট।
ঈদুল আযহাকে কেন্দ্র করে গাইবান্ধায় চাহিদার চেয়ে বেশি কোরবানির পশু প্রস্তুত রয়েছে। এছাড়াও শেষ মুহূর্তে পশুর পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছেন জেলার খামারিরা। তবে পশু লালন-পালনের ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় দাম নিয়ে শঙ্কায় আছেন তারা।
জেলা প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের দপ্তরের তথ্যানুযায়ী, জেলায় কোরবানির জন্য ১ লাখ ৩৮ হাজার ২৭৭টি পশু প্রস্তুত রয়েছে। তবে জেলায় চাহিদা রয়েছে ১ লাখ ১৬ হাজার ৭৭০ পশু। এর মধ্যে গরু, ছাগল ও ভেড়া রয়েছে। অতিরিক্ত ২১ হাজার ৫০৭টি পশু দেশের অন্য জেলার চাহিদা পূরণে ভূমিকা রাখবে।
পলাশবাড়ীতে দুপুরের পরই কোরবানির পশু দিয়ে কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায় হাট। হাটে বড়, মাঝারি ও ছোট সাইজের প্রচুর গরু উঠলেও দাম চড়া থাকায় অনেক ক্রেতা ফিরে এসেছেন। জানা গেছে গাইবান্ধার পলাশবাড়ী পৌর এলাকায় সপ্তাহে শনিবার ও বুধবার হাটবার। শনিবার ও বুধবার গবাদিপশু কেনাবেচা হয়ে থাকে। দুই দিনেই হাটে গরু,মহিষ ছাগল, ভেড়া কেনাবেচা চলছে।
২১ জুন বুধবার বিকালে হাটে গিয়ে দেখা গেছে, প্রচুর কোরবানির পশুর আমদানি হয়েছে। তুলনামূলক কেনাবেচা কম হয়েছে বলে, ক্রেতা-বিক্রেতারা জানিয়েছেন। তবে হাটে দেশীয় মাঝারি সাইজের গরুর আমদানি বেশি। তাই এ জাতের গরুর দাম তুলনামূলক বেশি ছিল।
এদিকে হাটের ইজারাদার জানিয়েছেন, হাটের সার্বিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ক্রেতা ও বিক্রেতারা যাতে প্রতারিত না হন সে জন্য মাইকে প্রচারণা চালানো হয়।
সম্পাদক ও প্রকাশক মোঃ আতাউর রহমান মুকুল
What's App: +8801710-489904 E-mail: [email protected]