জেলা আইনজীবী সমিতি সাবেক সাধারণ সম্পাদক, জেলা যুব লীগের সাবেক সম্পাদক, জেলা আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক, জজ কোর্টের এপিপি এ্যাডভোকেট হাজী মোঃ সাইফুল ইসলামকে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে বিএনপির ওয়ার্ড কমিটির নেতা ও তার সন্ত্রাসী বাহিনীর হামলায় গুরুতর আহত হয়ে এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
২৩ জুন শুক্রবার এ্যাডভোকেট হাজী মোঃ সাইফুল ইসলাম এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সাংবাদিকদের বলেন, আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আমি দুপুর আড়াইটার সময় বালুবাড়ী বিশ্বরোড (মহারাজা মোড় সংলগ্ন) আমার বাড়ীর সামনে অনুষ্ঠানে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। আমার নেতাকর্মীরা এলেই আমি মিছিল আকারে আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে যোগ দেওয়ার কথা থাকলেও রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারনে ৭নং ওয়ার্ড বিএনপির জেলা যুব দলের সাবেক আহ্বায়ক মোস্তফা কামাল মিলন (টাট্টু মিলন) এর লেলিয়ে দেওয়া কতিপয় বিএনপির সন্ত্রাসী ও গুন্ডাবাহিনী ছোরা, সামুরাই ও সাবল দিয়ে আমার উপর হামলা চালিয়ে আমার মাথা ফাটিয়ে দেয় এবং শরীরের বিভিন্ন স্থানে যখম করে গুরুতর আহত করে। এ সময় আমার ভাই দিনাজপুর আওয়ামী লীগের স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতা, সাবেক খানসামা ছাত্রলীগের সদস্য এ্যাডভোকেট আরিফুল ইসলাম খোকন হামলা প্রতিহত করতে গেলে তাকেও গুরুতর আহত করে। এ ব্যাপারে কদিন ধরে আমি পুলিশ সুপার ইফতেখার আহমেদকে অবগত করে সহায়তা প্রার্থনা করলেও তিনি কি এক অজ্ঞাত করনে আমাকে সহায়তা করেননি। কিন্তু আমার উপর হামলা চলার পর থেকে কোতয়ালী থানার ওসি তানভিরুল ইসলাম আমাকে বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করে আসছেন। এ হামলার সাথে বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মৃত আযম খানের স্ত্রী রুমানা ফেরদৌস ও তার পুত্র পার্সিয়া খানসহ অন্যান্য মহিলারাও হামলার সময় সন্ত্রাসী বাহিনীর সাথে জড়িত ছিল। আমি অবিলম্বে হামলাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।
সম্পাদক ও প্রকাশক মোঃ আতাউর রহমান মুকুল
What's App: +8801710-489904 E-mail: [email protected]