নিজস্ব প্রতিবেদক:
ব্যাপটিসিয়া ও রাস টক্স ও প্রয়োজন হয়। এছাড়াও ইনফ্লুয়েঞ্জার চিকিৎসায় ব্যবহৃত ঔষধগুলিও প্রয়োজন হতে পারে। ডেঙ্গু জ্বর আরোগ্য হওয়ার পরে রোগীর যখন দুর্বলতা, অক্ষুধা, মানসিক অবসাদ, নিদ্রাহীনতা প্রভৃতি লক্ষণ দেখা দিবে তখন এসিড ফস, কার্বভেজ, নাক্স ভুমিকা ইত্যাদি ঔষধ ব্যবহৃত হয়।
✓ জাতীয় স্বাস্থ্য নীতিতে হোমিওপ্যাথিক গাইডলাইন অন্তর্ভুক্ত করা এখন সময়ের দাবী
✓ সতর্কতা :
কোনভাবেই নিজে থেকে অ্যাসপিরিন/ আইবুপ্রোফেনের মতো ওষুধ খাওয়ার মতো ভুল করবেন না।
✓ ডেঙ্গি জ্বর প্রতিরোধ
∆ যতটা সম্ভব মশা নিধন কারী স্প্রে, ব্যাট বা রিপেলেন্ট ব্যবহার করুন
∆ দিনে বা রাতে ঘুমানোর সময় মশারি ব্যবহার করুন
∆ :সন্ধ্যার আগে ঘরের দরজা-জানালা বন্ধ করে রাখুন
∆ এমন পোশাক পরিধান করুন যাতে শরীর পুরোপুরি ঢেকে যায়
∆ বাসা ও বাসার আশপাশটা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন
∆ বৃষ্টিতে পরিস্কার পানি জমে থাকার মতো জায়গা যেমন- ফুলের টব, ছাদ, কিংবা গ্যারাজ পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।