সহকারী শিক্ষিকা মাজেদা বেগমের অত্যাচারে অতিষ্ট অত্র প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও শিক্ষিকারা।
মোছাঃ মাজেদা বেগম গাইবান্ধা জেলার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার তারাপুর ইউনিয়নের ভাটিরচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা। তিনি দীর্ঘদিন যাবত সহকর্মীদের সাথে খারাপ জঘন্যতম আচরণ করে আসতেছে। অত্র বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা ও ছাত্রছাত্রী তার বিরুদ্ধে কোন কথা বলতে পারেনা। তিনি মনে করেন যে ঐ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি নিজের বাড়ি ইচ্ছা মতন সে প্রতিষ্ঠানে আসবে আবার চলে যাবে। তার বিরুদ্ধে কোন কথা বলা যাবে না বললে তাদের কে মারধর করে এবং অকথ্য ভাষায় গলিগালাজ করে যা একজন সুস্থ মানুষের পক্ষে মেনে নেয়া সম্ভব না।
প্রতিষ্ঠানের যেকেউ তাকে কোনো কিছু বলতে গেলে প্রাণ নাশের ও হুমকি পযন্ত সে দেয়। সহকারী শিক্ষিকা মাজেদা বেগমের হাত থেকে অত্র বিদ্যালয়ের শিক্ষক/শিক্ষিকা সহ অত্র প্রতিষ্ঠানের (ছাত্র-ছাত্রীরা) মোছাঃ মাজেদা বেগমের বিরুদ্ধে উপজেলা শিক্ষা মহদয়ের/নিকট, অভিযোগ প্রেরণ করেন।
তাদের দাবি মোছাঃ মাজেদা বেগম কে অত্র বিদ্যালয় থেকে যত দ্রুত সম্ভব বহিষ্কার করা হোক, এতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি নিরিবিলি পর্যায়ে চলে যাবে। বহিষ্কার করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হোক।ও প্রতিষ্ঠানের সকলের মধ্যে সব সময় আতঙ্ক বিদ্যালয়ের বাইরের লোকের যোগ সাজসে মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে অন্যত্র বদলী করান। সবসময় সহকারী শিক্ষকরা তার ভয়ে তটস্থ থাকে,
মাজেদা বেগম ১১/১০/২০২৩ তারিখ সকাল আনুমানিক ১০ টার সময় ঐ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষিকা নাজমা খাতুন কে তার পায়ের স্যান্ডেল দিয়ে চপেটাঘাত করেন। এর আগে মাজেদা খাতুন শিক্ষকদের খাবার দোতালা থেকে নিচে ফেলে দেয়। তার এমন আচরণে শিক্ষকরা ভয়ের মধ্য দিনাতিপাত করছেন। এলাকাবাসী এমন শিক্ষক নিয়ে সংকিত যেকোন মুহূর্তে খারাপ কেন দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে, উপজেলা শিক্ষা অফিসার উপস্থিত না থাকায়, ওই প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বে থাকা সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার মোঃ রিপন আলী জানায়, ভুক্তভোগীরা মাজেদা খাতুনের বিরুদ্ধে দরখাস্ত পেশ করেছে। এখন পর্যন্ত কোন তদন্ত হয়নি আগামীতে তদন্ত হবে বলে জানায়।
সম্পাদক ও প্রকাশক মোঃ আতাউর রহমান মুকুল
WhatsApp: +880 1710-489904, E-mail: [email protected]