মোঃ মোবারক হোসেন নাদিম-বিশেষ প্রতিনিধঃ
আনসার সরদার এর স্ত্রী জাহানারা বেগম জানায় কুখ্যাত মাগীবাজ মাদক ব্যবসায়ী ভূমিদস্য সুদখোর গাল কাটা কালা ফারুক ওরফে গোয়াল ফারুক পিতার নাম ধলু সরদার। ফারুকের ছেলে মাদক ব্যবসায়ী পারভেজ সহ ৪/৫ জন, দুর্দান্ত দাঙ্গা হাঙ্গামা চাঁদাবাজি লুণ্ঠন এবং মানুষের ক্ষতি করা তাদের নিত্যদিনের কাজ, তারা আইন-কানুন কোন তোয়াক্কা করেন না। তারা অত্যন্ত লোভী প্রকৃতির লোক। পক্ষান্তরে আমার স্বামী একজন নিরীহ লোক বটে। সে কৃষি কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করেন।আমাদের জমির ধান ফারুকের গরু খাইলে আমি ফারুককে জিজ্ঞাসাবাদ করিতে গেলে সকলে ক্ষিপ্ত হয়ে আক্রোশ পোষণ করিয়া আমার বাড়িতে আসেন ঘটনার দিন সকাল দশটার সময় ফারুক বাহিনী রামদা, ছুরি, চাকু, লাঠি, লোহার রড সহ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে আমার বসতবাড়ির ঘরের সামনের উঠানে আসিয়া আমার স্বামীকে উদ্দেশ্য করে অকথ্য ভাষায় গালাগালি করতে থাকেন আমি এবং আমার স্বামীসহ সাক্ষীগনের সামনে তাদেরকে গালমন্দ না করার জন্য অনুরোধ করি ফারুক বাহিনী ক্ষিপ্ত হয়ে আমার ঘরে অনুপ্রবেশ করেন এবং আমার স্বামীর উপর হামলা চালায় ঘরে প্রবেশ করিয়া লোহার রড দিয়া আমার স্বামীকে এলোপাথাড়ি আঘাত করতে থাকেন ফারুক খুনের উদ্দেশ্যে আমার স্বামীর মাথায় আঘাত করিলে সে প্রাণ রক্ষার্থে কাত হইয়া পড়িলে উক্ত আঘাত লক্ষ্যভ্রষ্ট হইয়া আমার স্বামীর ডান পায়ের হাঁটুর নিচে লাগে এবং পা ভেঙ্গে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকেন। কুখ্যাত মাদক ব্যবসায়ী ভূমিদস্য সুদখোর গাল কাটা কালা ফারুক ওরফে গোয়াল ফারুক পিতার নাম ধলু সরদার। ফারুকের ছেলে মাদক ব্যবসায়ী পারভেজ সহ আরো ৪/৫ মিলে আনসার সর্দারের বাড়ি ঢুকে তার ঘর থেকে ২ লাখ টাকা লুট ঘরে থাকেন দুটি symphony মোবাইল সহ, ঘর উত্তোলনের নগদ দেড় লাখ টাকা এবং তার স্ত্রীকে শ্লীলতাহানি করেন। আনসারের ছেলেকে বেধড়ক পেটানো হয়েছে এবং আনসারকে রড দিয়ে পিটে ডান পা ভেঙ্গে দিয়েছে গুরুতর ভাবে আহত অবস্থায় শেরে বাংলা মেডিকেল কলেজের ভর্তি করা হয়েছে।বাড়িতে ডুকে লুট করে টাকা পয়সা সহ স্বর্ন নিয়ে যায় এবং তারা বিভিন্নভাবে এলাকা থেকে উচ্ছেদ করার হুমকি দিচ্ছে তার দু ছেলে চলাফের কোন নিরাপত্তা নেই তাই আমরা প্রশাসনের সহযোগিতা দ্রুত কামনা করছি। আনছার আলীর বউ জাহানারা বেগম বাদি হয়ে (৪৯) স্বামী আনছার আলী গ্রাম কুন্দিয়ালপাড়া থানায় আসামি করে মামলা দায়ের করে।ফারুক সরদার (৪৫)পিতা মৃত ধলু সরদার, ২-পারভেস সরদার (২৫) ৩-সাথী বেগম (২০) ৪-হাসি বেগম (১৮) সর্ব পিতা ফারুক সিকদার, ৫-নাসিমা বেগম, স্বামী ফারুক সরদার, সর্ব সাং পূর্ব কুন্দিয়ালপাড়া, থানা বন্দর, জেলা বরিশাল এবং অঞ্জাতজ ৪/৫ ছিলেন মামলার ধারা সমূহ দঃ বিঃ ১৪৩/৪৪৮/৩২৩/৩২৫/৩০৭/৩৭৯৩৮০/৪২৭/৩৫৪/৫০৬(২)/১০৯ ধারা, ০৮/০৪/২০২৪ মামলা করা হয়।জাহানারা বেগম নিরাপত্তার জন্য বন্দর থানার অফিসার ইনচার্জ এর দৃষ্টি কামনা করেন।