সেনা সদস্য নিখোঁজ ১৩ দিনেও মিলে নাই সন্ধ্যান. আহাজারি পরিবারের।
আবু হাসানঃ
সেনা সদস্য নিখোঁজ ১৩ দিনেও মিলে নাই সন্ধ্যান. আহাজারি পরিবারের। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কর্মকর্তা সেনা সদস্য সোহেল রানাগাইবান্ধা সুন্দরগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে নিখোঁজ হন । নিখোঁজ সেনা সদস্যর বাড়ি সুন্দরগঞ্জ থানাধীন ১০শান্তিরাম ইউনিয়ন ৮ নং ওয়ার্ড পাঁচগাছি শান্তিরাম আকন্দ পাড়ার বাসিন্দা মোঃ লুৎফর রহমান আকন্দ লাবলুর ছেলে সোহেল রানা।
পরিবারের দাবী নিখোঁজ হওয়ার ১৭ দিন পার হয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত নিখোঁজ ব্যক্তিকে উদ্ধার করতে পারেনি সুন্দরগঞ্জ থানা পুলিশ। নিখোঁজ ব্যক্তি সোহেল রানা ১৫ ই মার্চ ২০২৩ ইং তারিখ সকাল বেলা মা বাবা আত্মীয়-স্বজনদের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে ঢাকা সেনানিবাসের উদ্দেশ্যে রওনা করেন ১৫ তারিখ সন্ধ্যার পর হতে সোহেল রানার মোবাইল ফোনের সুইচ অফ পান তার পরিবারের লোক জন।তার গায়ের রং উজ্জ্বল শ্যামলা, মুখমন্ডল গোলাকার ও উচ্চতা ৫ ফুট ৬ ইঞ্চি।
নিখোঁজ যাওয়ার সময় তার পরনে ছিল বাংলাদেশ শেষ সেনাবাহিনীর গেনজি । নিখোঁজ হওয়ার পর তার বাবা সুন্দরগঞ্জ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন। ডায়েই নং-১১৬৬ তারিখ- ২৩/০৩/২০২৩ র্ই। ডায়েরি সূত্রে জানা যায়, সেনা সদস্য সোহেল রানা গত ১৫ মার্চ, ২০২৩ তারিখ সকাল ০৮:০০ টায় সুন্দরগঞ্জ থানাধীন পাঁচগাছি শান্তিরাম ৮ ওয়ার্ডে নিজ বাসা হতে বের হয়ে মজুমদার হাট থেকে বাসে উঠে ঢাকা মাওয়া ঘাটের সেনা ক্যাম্পের উদ্দেশ্যে রহনা দেন ১৫ তারিখ সন্ধ্যার পর হতে সেনা সদস্য সোহেল রানার ফোন বন্ধ পান তার পরিবার সকল জায়গায় খোঁজাখুঁজি করা হয় এখনো কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি।
কোন স-হৃদয় ব্যক্তি ছবিতে প্রদর্শিত সেনা সদস্য সন্ধান জেনে থাকলে নীন্মে দেওয়া ফোন নম্বরে যোগাযোগ করবেন। নিখোঁজ ব্যক্তির বিষয়ে সুন্দরগঞ্জ থানার ওসি তদন্ত সিরাজুল ইসলাম এর সাথে কথা হলে তিনি বলেন আমরা একটি নিখোঁজের অভিযোগ পেয়েছি তদন্ত চলমান রয়েছে এবং তদন্ত করে সেনা সদস্য কে খুজে বাহির করার চেষ্টা চলছে। নিখোঁজ ব্যক্তির সন্ধান পাওয়া গেলে সুন্দরগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (০১৭৩৩৪৮৭১৫৫) এবং পরিবারের ফোন নম্বরে ০১৭৬৭৩৮৫১২০ যোগাযোগ করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা হলো।