মোঃ সুজন বেপারী –
মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলার পার্শ্ববর্তী নারায়ণগঞ্জ সোনারগাঁও ত্রিমুখ এরিয়া চরকিশোরগঞ্জ গজারিয়া ঘাট নদীর তীরে অল্প সময়ের ব্যবধানে ২০২১ সালে পার্কটি জেলার দর্শনীয় একটি স্থান পরিচিতি হিসেবে গড়ে উঠেছে হৈ চৈ বিনোদন শিশু পার্ক ও রিসোর্ট কেন্দ্রসহ পাশা-পাশি আরো ধীরে ধীরে সাজিয়ে তোলা হচ্ছে দৃষ্টিনন্দন অবস্থিত।
সন্ধ্যার পর জ্বলে ওঠে লাল-নীল, হলুদ-সবুজ বাতি। উদ্যানের খোলা জায়গায় কপি হাউস, চটপটি-ফুচকা ও বিভিন্ন ধরনের খাবারের দোকান। শিশুদের খেলাধুলা ও আনন্দ-বিনোদনের জন্য দোলনা, ঘূর্ণায়মান চর্কা, নাগর দোলা, ট্রেনসহ আরও রয়েছে নানা উপকরণ। সবার সমন্বয়ে সেজে উঠছে পার্কটি। দিন যাচ্ছে আর রূপ ছড়াচ্ছে। একই সঙ্গে বাড়ছে মানুষের ভিড়। আবার দেখা যায় নদীর মাঝেও ভেসে বেড়ানো স্পিডবোট।
হৈ চৈ শিশু পার্কের কর্তৃপক্ষ মোহাম্মদ মোফাজ্জল হোসেন বলেন, মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম ও সোহেল মিয়া ও মোহাম্মদ স্বপনসহ কয়েকজনে আমরা এক কোটি টাকা ব্যায়ে সুন্দর পরিবেশে বিনোদনের কেন্দ্র সাজিয়ে তুলা সম্পন্ন হয় আরো জিনিস পত্র বাড়ানোর চেষ্টায় রয়েছি প্রতিদিনই বাড়ছে বিনোদনপ্রেমীদের ভিড়। তবে এখন পর্যন্ত ভালো পরিবেশ বজায় রয়েছে। এমন সুস্থ পরিবেশ যেন বজায় থাকে এটাই কামনা কর্তৃপক্ষ ও প্রশাসনের কাছে।
এবিষয়ে সোনারগাঁও উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা অফিসার (ইউএনও) দিপন দেবনাথ বলেন, হৈ চৈ শিশু পার্ক ও রিসোর্ট গড়ে তুলা আমার জানা নেই তবে আমার অনবগতয়ে রইলো।
এসবিষয়ে সোনারগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত ওসি কামরুজ্জামান বলেন, বিনোদনের খোঁজ নিয়ে দেখবো এখানে আইনশৃঙ্খলা বজায় রাখাতে সর্বদা চেষ্টা করা হবে।