বিদ্যুৎ চন্দ্র বর্মন, স্টাফ রিপোর্টার:
কারো মনের কথা কেউ জানতে পারে না। যার যার মনে দুঃখ, কষ্ট, বেদনা, যন্ত্রণা, সুখ, আনন্দ যাই থাকুক না কেন শুধু সেই ব্যক্তি জানে। মানুষের মন সময়ের সাথে পরিবর্তন হয়ে থাকে। কখনো ভাল সময় কাটে কখনো মন্দ সময় কাটে। আর এই এভাবে কখনো মন ভালো থাকে আবার কখনো মন খারাপ থাকে এভাবেই জীবন কাটাতে হয়। তাই জীবনে যাই কিছু করুন না কেন সব সময় খুশি থাকার চেষ্টা করবেন।
উত্তর বঙ্গের কৃতি সন্তান আটষট্টি হাজার গ্রাম বাংলার পল্লী চিকিৎসকদের আইকন, নিরহংকারী সদাহাস্যজ্বল পরোপকারী মিষ্টিভাষী সততা ন্যায় নিষ্ঠায় যার প্রধান পুঁজি।
রংপুর জেলাধীন পীরগাছা উপজেলার অন্তনরাম গ্রামের একজন সাদাসিধা মনের মানুষ এমএ রহিম মিয়া। তিনি দীর্ঘ দিন ধরে চিকিৎসা পেশায় নিয়োজিত আছেন। তিনি আবার “বাংলাদেশ প্যারামেডিকেল ডাক্তার এসোসিয়েশন” (বিপিডিএ)তে কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। বিপিডিএ তে দায়িত্ব পালনে তাঁর অনেক অবদান অব্যাহত রয়েছে। তিনি তাঁর প্রচেষ্টায় বিপিডিএ কে আরও শক্তিশালী করতে এবং সারা বাংলাদেশের পল্লী চিকিৎসক দের একই প্লাটফর্মে আনতে সর্বাধিক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
বিপিডিএ কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক বলেন,
বিপিডিএ”র সাফল্যে নন্দিত হবেন চিরকাল। প্রান্তিক চিকিৎসকগন আপনাকে সর্বদা স্মরণ করবে আলোকবর্তিকা হিসাবে। মহান আল্লাহ পাক আপনার নেক হায়াত দান করুক।
সকল পল্লী চিকিৎসক মোরা ভাই ভাই মোদের মাঝে বিভেদ নাই। আমরা চাকুরি বা বেতন নয় স্বীকৃতি চাই নিরাপদে প্রাকটিস করার অধিকার চাই।
এসো নবীন এসো প্রবীণ বিপিডিএ এর পতাকা তলে মোরা টেলিমেডিসিন সংযোগ গ্রহণ করে চেম্বারে নিরাপদে নিবিঘ্নে প্রাকটিস করবো বলে মোরা অঙ্গীকার করি।
আল্লাহ পাক আপনার অক্লান্ত পরিশ্রম বিপিডিএ,র প্রচেষ্টাকে সাফল্যে মন্ডিত করুন।